ই-লানিং প্লাটফর্ম

ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা



স্বাস্থ্যবিষয়ক সচেতনতাঃ
অভিবাসী মহিলা কর্মীদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে স্বাস্থ্যসমস্যা। অভিবাসী কর্মীদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা বিশেষ প্রয়োজন। যা স্বাস্থ্যকে কর্মক্ষম রাখা সুস্থ এবং সঠিকভাবে কর্তব্য পালন ও নিরাপদে ফিরে আসার জন্য
জরুরি। কাজের পরিবেশ অভিবাসী কর্মীদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে এবং তাদের অজ্ঞতা ও পূর্ব ধারণা না থাকায় সহজেই যৌন রোগসমূহ এবং এইচআইভি/এইডস-এ আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বাড়ায়।

অভিবাসীদের স্বাস্থ্যঃ

মানসিক স্বাস্থ্যঃ
ক. গৃহানুভূতি পীড়াঃ প্রাথমিক পর্যায়ে অভিবাসী কর্মীদের বাড়ির জন্য মনঃকষ্ট অনুভব হবে। যেহেতেু তারা নিজস্ব পারিবারিক পরিবেশ ছেড়ে আসে এবং একই সময়ে নতুন সামাজিক পরিবেশে খাপ খাইয়ে নেয় তাই এ অবস্থায় এই অনুভুতি অস্বাভাবিক কিছু নয়। যখন তারা দেশের বাইরে গমন করে তাদের প্রত্যেকেই কিছুটা বাড়ির জন্য মনঃকষ্টের সম্মুখীন হয়। প্রথম সপ্তাহে রোমাঞ্চকর নতুন সব কিছুই খুবই পছন্দনীয় মনে হবে। যখন রোমাঞ্চ কমে আসবে তখনই গৃহানুভূতির কষ্ট বাসা বাঁধবে। এর কারণসমূহ নিম্নরুপঃ

  • বাড়ি থেকে দূরত্ব
  • বিদেশে পৌঁছে ভিন্ন পরিবেশের পরিবারে প্রবেশ করা
  • কর্মচাপ, যেমন অতিরিক্ত কাজ এবং এর নিয়ন্ত্রণ
  • বাড়িতে পরিবারের সদস্যরা ভালো এবং সুখী আছে কিনা সে দুশ্চিন্তা
  • জীবনযাত্রার বৈসাদৃশ্য ও পার্থক্য।

 

গৃহপীড়া ও প্রতিরোধের পরামর্শঃ
১. বিদেশে সময় কাটানোর জন্য লক্ষ্য স্থির করা। যদি বিদেশে যাবার জন্য নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকে, তাহলে,  কিছু  কিছু জিনিসের গুরুত্ব দিতে হবে। উদ্দেশ্য হবে এ রকম- “পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আমি নিজেকে এ নতুন পরিবেশের মধ্যে খাপ খাইয়ে নিব এবং ভালো কাজের মাধ্যমে আমার নিয়োগকর্তার কাছ থেকে সুনাম অর্জন করব।” এ ধরণের লক্ষ্য আপনাকে বিদেশের কাজে আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।

২. ব্যস্ত থাকাঃ
যদি আপনি আপনার ঘরে বসে থাকেন তাহলে অনিচ্ছাকৃতভাবে পরিবারকে (বিশেষ করে আপনার ছেলে, মেয়ে এবং স্বামীকে) বন্ধু-বান্ধবকে ও আত্মীয়-স্বজনকে মনে পড়বে। বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে সময় দেওয়ার জন্য তালিকা তৈরি করুন যা বিদেশে থাকার জন্য আপনার মনকে স্থির করে রাখবে। এমন কি নিজের দেশের কথা কম মনে পড়বে।

৩. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবেঃ
শারীরিক ব্যায়াম আপনার আবেগকে স্থির রাখবে এবং আপনি আরো সুখী হবেন।
৪. স্বদেশে যোগাযোগ রাখাঃ
স্বদেশে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা দরকার। তবে অতিরিক্ত যোগাযোগ করলেও সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গৃহপীড়ার কিছু উপসর্গঃ

  • চোখের কোণায় কালো দাগ পড়া
  • ঘুমহীন রাত্রি কাটা
  • হতাশায় থাকা
  • দুশ্চিন্তা, দুর্ভাবনা।

 

খ. হতাশাঃ
প্রবাস জীবনে হতাশা একটি অন্যতম সমস্যা। এটা একটা স্বাস্থ্যসমস্যা যার সঠিক চিকিৎসা হওয়া উচিত। প্রথমত হতাশাগ্রস্থ অসুস্থ ব্যক্তিকে সাহায্য করতে হবে। এরা দীর্ঘদিন ধরে মনঃকষ্টে ভোগে এবং সামাজিকও প্রাত্যহিক কাজকর্মে উৎসাহ হারিয়ে ফেলে। হতাশা একজন মানুষের অনুভূতি, চিন্তাভাবনা এবং আচরণ পরিবর্তন করতে পারে।

একটি সুস্থ্য মস্তিষ্ক সুনিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিগতভাবে কাজ করে যা হৃদকম্পন, হাঁটা-চলা, এমনকি আবেগসহ সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করে। একটি মস্তিষ্ক কোটি কোটি স্নায়ুকোষ নিয়ে গঠিত, যাকে নিউরন বলে। মস্তিষ্কের রাসায়নিক অংশ নিউরোট্রান্সমিটার এর মাধ্যমে এই নিউরনগুলো দেহের সমস্ত অংশ হতে সংকেত গ্রহণ করে এবং পাঠায়। মস্তিষ্কের এই রাসায়নিক দ্রব্যগুলো বিভিন্ন পরিমাণে থাকে যা আমাদের আবেগ অনুভূতির জন্য দায়ী। এই রাসায়নিক পদার্থগুলো ঠিকমতো সরবরাহ হতে না পারলে এবং সঠিক সংযোগ না থাকলে হতাশার সৃষ্টি হয়। একটি টেলিফোনের কথাই ভাবা যাক। যদি আপনার টেলিফোনটি দুর্বল সংকেত দেয়, তাহলে আপনি সংশিষ্ট ব্যক্তির কথা শুনতে পারবেন না। এখানে যোগাযোগ হবে শব্দহীন অথবা অস্পষ্ট থাকবে।

নিদ্রাহীনতাঃ
নিদ্রাহীনতা কী?

  • নিদ্রাহীনতা হচ্ছে- নিম্নোক্ত এক বা একাধিক কারণের জন্য ঘুম খুব কম হওয়া বা একেবারে না হওয়া
  • ঘুমের সময় বিরক্তবোধ হওয়া
  • রাত্রে বিভিন্ন সময় এপাশ ওপাশ হয়ে শোয়া
  • খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা
  • ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানোর পরেও ঘুম না হওয়া (মনে হয় ভালো বিশ্রাম নেয়া হয়নি)।

 

প্রাথমিক অথবা দ্বিতীয় পর্যায় নিদ্রাহীনতাঃ

  • প্রাথমিক নিদ্রাহীনতা- যা অন্যান্য স্বাস্থ্যসমস্যার সাথে জড়িত নয়
  • দ্বিতীয় পর্যায় নিদ্রাহীনতা- এ ধরণের নিদ্রাহীনতা সাধারণত শারীরিক দুর্বলতা (ক্যান্সার, শ্বাসকষ্ট, শরীর ব্যথা), নেশাগ্রস্ত হওয়া, হতাশা অথবা মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা (যেমন-হতাশা) অথবা ঘুম না হওয়ার মতো পরিবেশের (যেমত প্রচন্ড আলো অথবা গোলমালের মধ্যে ইত্যাদি) কারণে হয়ে থাকে।

 

মানসিক চাপঃ প্রবাসে কর্মরত শ্রমিকরা পরিবার এবং ছেলে-মেয়েদের থেকে দূরে থাকার কারণে বিভিন্ন ধরণের হতাশা এবং দুশ্চিন্তায় ভোগেন।

গ. হতাশার উপসর্গ কী কী? শারীরিক উপসর্গঃ
শারীরিক উপসর্গসমূহঃবিভিন্ন রোগ হতে সৃষ্টি হতে পারে তাই গ্যাস্ট্রিক, মোটা হয়ে যাওয়া অথবা অন্যান্ শারীরিক সমস্যার জন্য ডাক্তার দেখানো খুব জরুরি। মনে রাখতে হবে, যে যাই হোক না কেন শরীর এবং মন দুটি আলাদা জিনিস নয়। হতাশা হতে নিম্নোক্ত শারীরিক সমস্যা হতে পারে-

  • ঘুমের বিঘ্নতা
  • পিঠ, কাঁধ অথবা ঘাড়ের ব্যথা
  • অস্বাভাবিক হৃদকম্পন
  • শ্বাসকষ্ট অথবা ছোট শ্বাস নেয়া
  • প্রচন্ড মাথা ব্যথা
  • পাকস্থলীতে অতিরিক্ত পরিমাণ এসিড
  • হৃদপিন্ডে প্রদাহ, মোটা হয়ে যাওয়া
  • কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, খাওয়া-দাওয়ায় অরুচি
  • ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া
  • চুল পড়ে যাওয়া
  • মাংসপেশী শুকিয়ে যাওয়া
  • উচ্চ রক্তচাপ
  • বুকে ব্যথা
  • হাত এবং হাতের তালু ঘেমে চটচট করা
  • হাত অথবা পায়ের পাতা ঠান্ডা থাকা
  • ত্বক সমস্যা (চুলকানি, ঘা, চর্মরোগ, দাদ, ফোস্কা)
  • বিভিন্ন মৌসুমী অসুখ, চোয়াল ব্যথা
  • সংক্রামক রোগ হওয়া এবং তা সহজে ভালো না হওয়া
  • শারীরিক বৃদ্ধি স্থবির হয়ে যাওয়া
  • উদ্বিগ্নতা, দুশ্চিন্তা।

 

ঘ. আবেগগত উপসর্গঃ
উদ্বিগ্নতা এবং হতাশা শারীরিক সমস্যার মতোই। এটি হতাশার সাথে সম্পর্কযুক্ত কিনা তা দেখা জরুরি। এ ধরণের আবেগগত সমস্যা পীড়াদায়ক এবং তা কাজের দক্ষতা, অন্যান্য স্বাস্থ্যসমস্যা সৃষ্টি এবং অন্যান্যদের সাথে সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। যা নিম্নরুপ-

  • দুশ্চিন্তা
  • গাম্ভীর্য
  • চঞ্চলতা
  • স্মৃতি সমস্যা
  • মনোযোগহীনতা
  • সবকিছুতেই সমস্যা বের করা
  • নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা
  • বকাবকি করা
  • ভয় পাওয়া

 

অভিবাসনের সময় কিছু বিষয় মনে রাখা জরুরিঃ

  • যাদের শুষ্ক ত্বক তাদের জন্য ভেসলিন ভেসলিন সাথে নেওয়াটা ভালো, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর জন্য
  • দীর্ঘমেয়াদী রোগ থাকলে (যেমন- হাঁপানী, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি) দেশ থেকে প্রেসক্রিপশন (ডাক্তারের নির্দেশপত্র) নিয়ে যাওয়া আবশ্যক। প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিদেশে প্রয়োজনীয় ঔষধ ক্রয় করা যায় না।
  • দীর্ঘমেয়াদী রোগের জন্য নিত্যদিনের ঔষধপত্র সাথে নিয়ে নিন। মনে রাখবেন প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধপত্রের বহন করাও বেআইনি হতে পারে।

 

কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যঝুঁকি ও একজন সচেতন অভিবাসী শ্রমিকের দায়িত্বঃ

  • ছোটখাট সমস্যার (কাটা-ছেড়া, জ্বর ও মাথাব্যথা)-এর জন্য কিছু ঔষধ সাথে রাখা
  • এছাড়া প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে রাখা
  • যে কাজে যাচ্ছেন, সে ধরণের কাজ করার শারীরিক দক্ষতা আছে কিনা যাচাই করে যাওয়া।

 

নারীদের অভিবাসনের ফলে তার নিজের যৌনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাবঃ

  • প্রবাসে নারী শ্রমিকদের চলাচলের স্বাধীনতা, যোগাযোগ ক্ষমতা, প্রতিরোধ শক্তি পুরুষদের তুলনায় কম, এ অবস্থা তাদের যৌননির্যাতন ও নিপীড়নের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে
  • নারী শ্রমিকেরা প্রবাসে গর্ভবতী হয়ে পড়লে ঝুঁকিপূর্ণপন্থায় গর্ভপাত করতে বাধ্য হয়, এ অবস্থা তাদের প্রজনন ও যৌনস্বাস্থ্যে ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহে যে কোনো গর্ভপাত প্রচলিত আইনে অবৈধ
  • অভিবাসী শ্রমিকদের অনুপস্থিতিতে তাদের পরিবারের সদস্যরা যৌনহয়রানি নির্যাতনের শিকার হতে পারে
  • স্বামীর অনুপস্থিতি ও নিরাপদ যৌন আচরণ সম্পর্কে সীমিত ধারণা যৌনরোগ ও এইচআইভি সংক্রমণ ঝুঁকি বৃদ্ধি করে
  • প্রবাসে বা দেশে স্বামীর ঝুঁকিপূর্ণ আচরণের ফলে সংক্রমিত যৌনরোগ স্ত্রীকেও আক্রান্ত করত পারে।

 

মহিলা অভিবাসীদের জন্য সাধারণ স্বাস্থ্য এবং প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কেঃ
অভিবাসীদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেয়া এবং যত্নবান হওয়া উচিত, বিশেষ করে মহিলা অভিবাসী কর্মীদের ক্ষেত্রে এটা বিশি গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্য সম্পর্কে দুটি বিষয় হলো সাধারণ স্বাস্থ্য এবং প্রজনন স্বাস্থ্য।

ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যঃ
এখানে প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণার্থীদের স্বাস্থ্যবিধির ওপর গুরুত্ব এবং বিজ্ঞানসম্মত স্বাস্থ্য সম্পর্কে আলোচনা করবে। এ পর্বে অন্তর্ভূক্ত বিষয়সমূহঃ

  • প্রয়োজনীয় বিশ্রাম
  • ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, ঘুমানো/ঘুম, হাঁচি, কাশি নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি
  • চুলের প্রতি যত্ন নেওয়া এবং নখ পরিস্কার রাখা।
  • ব্যক্তিগতভাবে স্বাস্থ্যসচেতন হলে বিশেষ করে দেহের বিভিন্ন অংশের যত্ন নেয়া প্রয়োজন।

 

যেমন-চুলঃ
চুল আপনার দেহের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যদি আপনি চুলকে সুন্দর এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখতে চান তাহলে এটা খুব সহজেই করতে পারেন। আপনাকে প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ২/৩ বার সাবান অথবা কোমল শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুতে হবে। চুলে বেশিক্ষণ শ্যাম্পুর ফেনা রাখা যাবে না। শ্যাম্পুর পর চুল ভালোভাবে ধুতে হবে।

চুল ধোয়ার পর শুকানোঃ
নরম ব্রাশ দিয়ে অথবা চওড়া চিরুনি দিয়ে দিনে ৩/৪ বার চুল ব্রাশ করা দরকার। চুল আচড়িয়ে ব্রাশ এবং চিরুনি পরিস্কার করে রাখা উচিত। সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন চুল পরিস্কার করার ১ ঘন্টা পূর্বে সমস্ত মাথায় তেল দিতে হবে।

ত্বকঃ
ত্বকের পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ করে ভালো ত্বক নিশ্চিত করা যায়। ত্বক সুরক্ষার জন্য সাবান এবং লোশন প্রয়োজন।

প্রত্যেক পরিবারে টেলিফোন একটি নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্র। বর্তমান যুগে পরিবারের সদস্য, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে প্রাত্যহিক যোগাযোগের জন্য সকলেই খুব বেশি টেলিফোনের ওপর নির্ভরশীল।

দুই ধরণের টেলিফোন রয়েছেঃ
১) ডিজিটাল টেলিফোন সেট (কলার আইডিসহ অথবা আইডি ছাড়া)
২) কর্ডলেস টেলিফোন সেট।

টেলিফোন ব্যবহারের কিছু কার্যকর নির্দেশাবলীঃ
১) যদি আপনি লিখতে জানেন তাহলে টেলিফোন সেটের পাশে একটি নোটপ্যাড রাখুন যাতে আপনি টেলিফোন ধরা অবস্থায় যিনি ফোন করছেন তার নাম- ঠিকানা লিখতে পারেন।
২) কীভাবে টেলিফোন সেট পরিস্কার করতে হবে তা জেনে নিন
৩) কথা বলার সময় মার্জিতভাবে কথা বলুন।

টেলিফোন সেট পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং রক্ষণাবেক্ষণঃ
১) প্রত্যেকদিন পরিস্কারের জন্য একটি কাপড় ব্যবহার করুন
২) মাসিক অথবা সাপ্তাহিক পরিস্কার করার ব্রাশ ক্লিনার ব্যবহার করুন অথবা কাপড়ে ক্লিনিং স্প্রে ব্যবহার করে তা দিয়ে আলতোভাবে ঘষে পরিস্কার করুন
৩) সরাসরি টেলিফোন সেটে কোনো প্রকার পরিস্কারক ব্যবহার করবেন না।

Back